ফের বিক্ষুব্ধ কংগ্রেসিদের নিশানায় দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধি। রাহুলের কেরল-মন্তব্য নিয়ে এ বার তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি মুখ খুললেন কপিল সিব্বল। বললেন, ‘‘ভোটদাতাদের বিচক্ষণতাকে খাটো করবেন না। তাঁরা জানেন কাকে ভোট দিতে হবে এবং কেন ভোট দিতে হবে।’’
রাহুলকে নিশানা করলেও বিজেপি-র আক্রমণ থেকে দলকে বাঁচাতে ‘ভারসাম্যে’র নীতি বজায় রাখতে ভোলেননি সিব্বল। রাহুলের কেরল-মন্তব্য নিয়ে গেরুয়া শিবিরের তরফে বিভাজনের রাজনীতির অভিযোগ উঠলেও তাকে ‘হাস্যকর’ বলেছেন তিনি। একই সঙ্গে, রাহুল নিজেই তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে পারেন বলেও জানিয়েছেন সিব্বল। তাঁর কথায়, ‘‘তিনি (রাহুল গাঁধী) যা বলেছেন, তা নিয়ে মন্তব্য করার আমি কেউ নই। কোন পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সে কথা বলেছেন, তার ব্যাখ্যা তিনিই দিতে পারেন.
ফের বিক্ষুব্ধ কংগ্রেসিদের নিশানায় দলের প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধি। রাহুলের কেরল-মন্তব্য নিয়ে এ বার তাঁর বিরুদ্ধে সরাসরি মুখ খুললেন কপিল সিব্বল। বললেন, ‘‘ভোটদাতাদের বিচক্ষণতাকে খাটো করবেন না। তাঁরা জানেন কাকে ভোট দিতে হবে এবং কেন ভোট দিতে হবে।’’
রাহুলকে নিশানা করলেও বিজেপি-র আক্রমণ থেকে দলকে বাঁচাতে ‘ভারসাম্যে’র নীতি বজায় রাখতে ভোলেননি সিব্বল। রাহুলের কেরল-মন্তব্য নিয়ে গেরুয়া শিবিরের তরফে বিভাজনের রাজনীতির অভিযোগ উঠলেও তাকে ‘হাস্যকর’ বলেছেন তিনি। একই সঙ্গে, রাহুল নিজেই তাঁর বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিতে পারেন বলেও জানিয়েছেন সিব্বল। তাঁর কথায়, ‘‘তিনি (রাহুল গান্ধি) যা বলেছেন, তা নিয়ে মন্তব্য করার আমি কেউ নই। কোন পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সে কথা বলেছেন, তার ব্যাখ্যা তিনিই দিতে পারেন… কিন্তু দেশের ভোটারদের শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁদের বিচক্ষণতাকে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। তাঁরা জানেন কাকে ভোট দিতে হবে এবং কেনই বা দিতে হবে।’’
কেরলে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে একটি দলীয় প্রচারসভায় রাহুলের মন্তব্য ঘিরে জলঘোলা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার তিরুঅনন্তপুরমের সভায় রাহুল বলেছিলেন, ‘‘গত ১৫ বছর ধরে আমি উত্তর ভারতের সাংসদ। আমি বিভিন্ন ধরনের রাজনীতির সঙ্গেই পরিচিত। তবে কেরলের আসাটা অত্যন্ত সতেজ অনুভূতি দেয়। আমার মনে হয়, এখানকার মানুষ যে কোনও বিষয়ের খুঁটিনাটিতে আগ্রহী, তাঁরা শুধুমাত্র ভাসা-ভাসা কথা বলেন না।’’
কিন্তু দেশের ভোটারদের শ্রদ্ধা করতে হবে। তাঁদের বিচক্ষণতাকে অবজ্ঞা করা উচিত নয়। তাঁরা জানেন কাকে ভোট দিতে হবে এবং কেনই বা দিতে হবে।’’
কেরলে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে একটি দলীয় প্রচারসভায় রাহুলের মন্তব্য ঘিরে জলঘোলা শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার তিরুঅনন্তপুরমের সভায় রাহুল বলেছিলেন, ‘‘গত ১৫ বছর ধরে আমি উত্তর ভারতের সাংসদ। আমি বিভিন্ন ধরনের রাজনীতির সঙ্গেই পরিচিত। তবে কেরলের আসাটা অত্যন্ত সতেজ অনুভূতি দেয়। আমার মনে হয়, এখানকার মানুষ যে কোনও বিষয়ের খুঁটিনাটিতে আগ্রহী, তাঁরা শুধুমাত্র ভাসা-ভাসা কথা বলেন না।’’